YouTube বন্ধ হয়ে গেলে...

বেশ কিছু দিন যাবৎ বাংলাদেশে ইউটিউব বন্ধ ছিল। কিন্তু তাই বলে আমাদের প্রয়োজন শেষ হয়ে যায় নি। নিজেদের প্রয়োজনের স্বার্থে বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে উপায় বের করে নিয়েছি।

তুমি নেই তাই

পরমিতা.. হয়তো বা আজ রাতে.. হয়তো বা তোমায় একটা চিঠি লিখতে পারি। তোমার অবর্তমানে আমার অনুভূতিগুলো সাজাবো তাতে।।

সমকালীন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সমকালীন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ৬ মার্চ, ২০১৭

ব্লগারদের নতুন বইয়ের খোঁজে

ব্লগে শেষবার পোস্ট করার সোয়া বছর হতে চলল। দৈনন্দিন কাজের চাপে কিছু লেখা তো দূরে থাক, কোনও বই পড়ারই অবকাশ হয়না। অথবা আমি অলস হয়ে পড়েছি আজকাল। বই শুধু কিনেই যাচ্ছি, পড়ার আর সুযোগ পাই না। জব আর রেস্ট, এ দু’য়েই যেনো সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে আমার। নিজের কথা ভেবে কদাচিৎ খুব খারাপ লাগে। একটা সময় ছিলো যখন ব্লগে প্রচুর কালব্যয় করতাম, অথচ এখন মাসে একবারও ঢুঁ মারা হয় না। সময়ের অভাবে কিছুই লিখতে পারি না, অথচ কিছু সময় পেলেও তার মূল্যায়ন করতে পারি না। নিজেকেই খুব অপরিচিত লাগছে আজকাল। অবশ্য দেরিতে হলেও আমার মনে হচ্ছে- এই ব্যবধানটুকু কমানো দরকার।

থাক গে সেসব, এবারে কাজের কথায় আসা যাক। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ শেষ হয়ে গেলো ফেব্রুয়ারির হাত ধরে। অবশ্য এই মাসের দিনগুলি কেন খুব দ্রুত ফুরিয়ে যায়, তা আমার বুঝে আসে না। আগামী মেলার জন্য বইপ্রেমীদের অপেক্ষা করতে হবে এগারোটি মাস। ততোদিনে নতুন কলেবরে নতুন বইয়েরা স্বাগতসম্ভাষণ জানাবে পাঠককে। কিন্তু মেলা পরবর্তী এই দীর্ঘ সময়ে আমরা বইগুলো কোথায় পাবো? হতে পারে অনলাইনের মাধ্যমে অথবা প্রকাশনীগুলোর ঠিকানায়। এ বিষয়টি নিয়েই আমার আজকের এই পোস্ট।

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৪

টুকে রাখলাম। কোনও এক সময় কাজে দেবে।

প্রিয় বাবুই পাখি,
জীবনে এমন অনেক সময় আসে, যখন পরিবেশ-পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকে না। পরিস্থিতিকে সাহসের সঙ্গে জয় করে নিতে চেষ্টা করবে। লজ্জা, শংকা, অস্বস্তি থাকা ভালো। কিন্তু সব সময় তা পুষে রাখলে চলবে না। মারামারি, ধাক্কাধাক্কি খুবই খারাপ। কিন্তু যখন তুমি সবার আগে থাকবে, তখন আর ধাক্কাধাক্কি করা লাগবে না। তোমার পুরানো বন্ধুকে খুব মনে পড়ে? মাঝে মাঝে ফোনে কথা বলবে। এখন যেই স্কুলে আছো, সেখান থেকে অল্প যে কয়জনকে তোমার পছন্দ হয় তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতো পারো। অবশ্য তোমার কয়েকটা বন্ধু জুটে গেলে দেখবে সব ঠিক হয়ে গেছে। তোমাকে তারা "তুই" করে কথা বলে? ব্যাপার না। তুমি কি জানো? "তুই" শব্দের ভালো একটা অর্থ আছে... আপন বা কাছের কাউকে "তুই" বলেও ডাকা যায়। তোমার স্কুলের ম্যাডামরা ছাত্রদের ভালো চায়। তারা তোমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ চায়। তাই তাঁরা আপন মনে করে শাসন করে। হয়তো তোমার অপরাধ ছিলো না। তোমার কোনও ভুল ছিলো না। তবুও আজ ম্যাডাম তোমাকে মেরেছে। ম্যাডাম তোমাকে ভুল বুঝে মেরেছে। ইচ্ছে করে মারেনি। ম্যাডাম বুঝতে পারেনি যে, তুমি ধাক্কাধাক্কি এড়াতে দেরি করছিলে। এর জন্য তুমি ম্যাডামকে দুষবেনা। ম্যাডামরা খুব ভালো। তাদের মন ভালো। তারা না থাকলে তুমি কার কাছে পড়বে বলো?

মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৩

নারীর বৈষম্য কথকতায় ধর্মের অপ-ব্যবহার

প্রথম প্রকাশঃ ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
সামহোয়্যারইন ব্লগ












___________________________________________________

... ... "মহিলা তেঁতুলের মত-তেঁতুলের মত-তেঁতুলের মত।" ... ... ...
হাহাহা। এই উক্তিটা এতোক্ষণে প্রায় সবাই জানে। এই ব্যাপারে নতুন করে কিছু বলার নেই। এখানেও মহিলারই দোষ। কারণ, নারী পর্দা করে চলেনা। বাস্তবতা কি আসলে তাই?
গত কয়েকদিনে এই ব্যাপারে বহু তর্ক-বিতর্ক দেখেছি, শুনেছি। তবে মজার ব্যাপার হলো- নারীরা মূলতঃ এই ব্যাপারটায় বৈষম্যের শিকার। কারণ, নারীকে এতোকিছু যে বলা হচ্ছে, তা শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পর্দার জন্য। অথচ এই পর্দা প্রথা শুধু নারীর একার নয়, পুরুষেরও। (বলা বাহুল্য, পর্দা স্রেফ পোষাকেই সীমাবদ্ধ নয়।) পোষাক ছাড়াও পর্দা হতে পারে। পর্দার ব্যাপারটা হলো নিজের চোখে, নিজের মনে। কিন্তু আমরা পুরুষকে কিছুই বলি না। ধর্মীয় নেতারাও এই ব্যাপারে চুপ। ফলে দেশে একটা অলিখিত রেওয়াজ বহুদিন ধরেই চলে আসছে। নারীকে ঘরে থাকতে হবে। লুকিয়ে থাকতে হবে। নইলেই সমূহ বিপদ। পর্দা না করলে নারী ধর্ষিতা-ও হতে পারে। অন্যদিকে পুরুষকে ধর্মীয় বিধি নিষেধ সম্পর্কে কিছুই বলা হচ্ছে না।

মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৩

আলেম সমাজ আজ নিজেদের ভুলে কঠিন ষড়যন্ত্রের কবলে

প্রথম প্রকাশঃ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯
সামহোয়্যারইন ব্লগ


গণজাগরণ আন্দোলন ঠেকাতে বিএনপি-জামায়াতের মদদে হেফাজতে ইসলাম গঠনের পর লিখেছিলাম

অনুক্রমণঃ পেছনের কথা
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
পাঠক! আপনারা জানেন। গত ৫ই ফেব্রুয়ারী ২০১৩ ইং তারিখে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পাঁচ-পাঁচটি মামলায় অপরাধী প্রমাণিত হওয়ার পরও যুদ্ধাপরাধী, রাজাকার কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দেন, যা দেশের সর্বোস্তরের মানুষকে হতাশ ও হতবাক করে। জনমনে প্রবল ঘৃণা ও ক্ষোভের জন্ম হয়। সারা দেশের মানুষ যখন কিংকর্তব্যবিমূঢ়, ঠিক তখনই কিছু অনলাইন লেখক (ব্লগার) এর উদ্যোগে শাহবাগ চত্বরে (প্রজন্ম চত্বর) একটি গণজাগরণ মঞ্চ তৈরী করা হয়। এবং একে কেন্দ্র করে এক প্রতিবাদ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়। এই ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ আসতে থাকে।

ব্লগ কি জিনিস? ব্লগার মানে কি নাস্তিক? আমরা ব্লগিং করি কেন?

প্রথম প্রকাশঃ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭|

সামহোয়্যারইন ব্লগ

দৈনিক আমারদেশ কর্তৃক ব্লগ ও ব্লগারদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর পর লিখেছিলাম--

     
অবতরণিকাঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে গণ-আন্দোলনের অর্ধ মাস পেরিয়ে গেছে। ইতোমধ্যেই আমাদের প্রাপ্তির পাতা ভরতে শুরু করেছে। তবে হারাবার খাতায়ও কিছু কিছু লিখতে হচ্ছে। আমরা তিন তিনটা প্রাণ হারিয়েছি। সেই সাথে রাজাকার, জামাত-শিবিরের অপপ্রচার আর মিথ্যা প্রোপাগান্ডা তো রয়েছেই। কতটুকু নীচ ও নিম্ন মানসিকতার হলে তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে অশ্লীল ছবি ফটোশপে এডিট করে প্রজন্ম চত্বরের নামে চালিয়ে দিচ্ছে। অপর দিকে এই সব মিথ্যাচার সরলমনা ধর্মভীরু মানুষজনের উপর প্রভাব ফেলছে। ব্লগাররা নাকি নাস্তিক!! তারা ব্লগারদের খুন করতে মিছিলেও পর্যন্ত নেমেছে। এই লেখার সূত্রপাত সেখান থেকেই।