YouTube বন্ধ হয়ে গেলে...

বেশ কিছু দিন যাবৎ বাংলাদেশে ইউটিউব বন্ধ ছিল। কিন্তু তাই বলে আমাদের প্রয়োজন শেষ হয়ে যায় নি। নিজেদের প্রয়োজনের স্বার্থে বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে উপায় বের করে নিয়েছি।

তুমি নেই তাই

পরমিতা.. হয়তো বা আজ রাতে.. হয়তো বা তোমায় একটা চিঠি লিখতে পারি। তোমার অবর্তমানে আমার অনুভূতিগুলো সাজাবো তাতে।।

সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৩

ভুল পথে হাঁটছো.. বালিকা.. ঃ~~~


বালিকা নীরব
কপট তার বাকশক্তি
সর্ব-সহিষ্ণু হৃদয়
পাণ্ডুর মুখশ্রী

ভুল.. বালিকা
ভুল পথ ধরেছো
ভ্রান্ত তব চৈতন্য

জীবনের বহু অন্তমিল
তুমি ক'টা পেরিয়েছো..
এটুকুতেই শ্রান্ত !!!

প্রিয় কণ্ঠশিল্পী মান্না দে'র কফি হাউস অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক “কফি হাউস” || সকল পর্বের ডাউনলোড লিংক




=========================
ধারাবাহিক নাটকঃ কফি হাউস
যারা অভিনয় করেছেনঃ
জয়া আহসান (সুজাতা), অপূর্ব (ডিসুজা), দিলীপ চক্রবর্তী (মাইদুল), সব্যসাচী হাজরা (নিখিলেশ), শিবু (অমল), তিশা (রমা রায়), আনিসুর রহমান মিলন (আদিত্য), সজল এবং আফরোজা বানু..

শুটিং স্পট সমূহঃ
উত্তরার বিভিন্ন লোকেশনে, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস, ঢাকা ইউনিভার্সিটি, বুয়েট এবং এলিফেন্ট রোডের কফি হাউস।

পর্ব সংখ্যাঃ ০১–২৬
ভিডিও ফরম্যাটঃ .wmv

যেসব প্লেয়ারে চলবেঃ
Windows Media Player, RealPlayer, MPlayer, The KMPlayer, Media Player Classic এবং VLC Media Player...
=========================

শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৩

~~~ উদাস নিশীথ ~~~


তুমি এসেছিলে
এসেছিলে রংধনু হয়ে
চমৎকার এক স্বপ্ন হয়ে আমার জীবনে
আমায় তুমি সজীব করেছিলে
নতুন করে। বসন্তময় কিছু প্রহর।
আনন্দঘেরা ক্ষণকাল
পুনরায় হাসতে শিখিয়েছিলে আমায়
আমি আবার গান গেয়েছিনু বহুদিন পর
স্মৃতি থেকে অতীত হারিয়ে ফেলেছিলাম

নজরুলের চমৎকার একটা কবিতা

বুঝলাম না, আজ হঠাৎ এই কবিতাটা অনেক পড়তে ইচ্ছে করল কেনো... কবিতাটা অনেক ভালো লাগে পড়তে। অসাধারণ লাগলো... বিরহকে জয় যাকে বলে। হাসিমুখে বরণ বললেও অত্যুক্তি হবেনা।


বাতায়ন-পাশে গুবাক তরুর সারি
------------------------------

বিদায়, হে মোর বাতায়ন-পাশে নিশীথ জাগার সাথী !
ওগো বন্ধুরা, পান্ডুর হ’য়ে এল বিদায়ের রাতি !
আজ হ’তে হ’ল বন্ধ আমার জানালার ঝিলিমিলি,
আজ হ’তে হ’ল বন্ধ মোদের আলাপন নিরিবিলি ------

অস্ত-আকাশ-অলিন্দে তার শীর্ণ-কপোল রাখি’
কাঁদিতেছে চাঁদ, “মুসাফির জাগো, নিশি আর নাই বাকী |
নিশীথিনী যার দূর বন-ছায় তন্দ্রায় ঢুলু ঢুল্ ,
ফিরে ফিরে চায়, দু’-হাতে জড়ায় আঁধারের এলোচুল !”

চমকিয়া জাগি, ললাটে আমার কাহার নিশাস লাগে ?
কে করে ব্যজন তপ্ত ললাটে, কে মোর শিয়রে জাগে ?
জেগে দেখি, মোর বাতায়ন-পাশে জাগিছে স্বপনচারী
নিশীথ রাতের বন্ধু আমার গুবাক-তরুর সারি !

মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৩

~~~ মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে || মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে || তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে ~~~


মা
তুমি মা
মমতাময়ী মা
মা.. তুমি ধৈর্যের প্রতীক
    মা.. তুমি চির উদারতার আধার ঃ–––
মা.. ওগো মা.. তুমি মহান
তু্মি একটি সমাজ
একটি জাতি-
দেশ-
ম হা দে শ..
মা.. তুমি পৃথিবী।।

শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৩

গল্পটা এমনও হতে পারেঃ পরাবাস্তব

ব্যালকনির পাশে একটা নারকেল গাছ দাঁড়িয়ে। বাড়ির অন্য গাছগুলোর চাইতে এই গাছটা তুলনামুলক খাঁটো। মৃদু শব্দে নারকেল পাতারা ঝিরঝিরিয়ে দোল খাচ্ছে। চিকন-লম্বা পাতাগুলোর শেষ প্রান্ত বেয়ে টপটপ করে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কয়েকটা ফোঁটা উড়ে এসে ইভানার চেহারায় জলজ তিলক পরিয়ে দিল। ও বসে ছিল তৃতীয় তলার বেলকনিতে। শ্রাবণের শেষ বৃষ্টি একটু আগেই ঝরিয়ে দিয়ে গেছে প্রকৃতি। আরও একটা বর্ষা পেরিয়ে গেল। একটু পরেই শরতের প্রথম ভোর। সারাটা রাত নির্ঘুম কাটিয়ে ইভানা ঢুলুঢুলু চোখ নিয়ে উঠে গেল স্টাডি রুমের দিকে। আলমিরা থেকে বহুদিনের অব্যবহৃত পুরানো ডায়েরিটা বের করল। টেবিল ল্যাম্পটা জ্বেলে একটা চেয়ার টেনে বসল। মেঝেয় ঘষা লেগে শুকনো কাঠ ক্যাচ্... শব্দ ছড়িয়ে আর্তনাদ করে উঠে। ইভানা এই আওয়াজটার সাথে খুব পরিচিত। ও একেবারেই সহ্য করতে পারেনা। শরীর শিরশির করে তার এই আওয়াজ কানে গেলে। আজও ব্যতিক্রম হলনা। একটা বাজে শব্দ। দাঁতে দাঁত চেপে কটকট শব্দ তুলছে সে। অনেকদিন পর আজ সে একটা চিঠি লিখবে। রাসেলকে। কতো-দিন হলো চিঠি লেখেনা। ডায়েরির সব ক'টা পাতা হলদেটে রূপ ধারণ করেছে। খসখসে পাতাগুলো তার দিকে উৎসুক নয়নে তাকিয়ে আছে তৃষ্ণার্ত হয়ে। তার লেখনির আঁচড়ে যেন একটু খানি মসির পরশ অতৃপ্ত কাগজের পিয়াস মেটায়.. ঢুলুঢুলু চোখে ঘুম নেমে এলো। চিঠি আর লেখা হলো না তার..

বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৩

শ্রাবণ রজনী শেষে


ব্যালকনির পাশে একটা নারকেল গাছ দাঁড়িয়ে। বাড়ির অন্য গাছগুলোর চাইতে এই গাছটা তুলনামুলক খাঁটো। মৃদু শব্দে নারকেল পাতারা ঝিরঝিরিয়ে দোল খাচ্ছে। চিকন-লম্বা পাতাগুলোর শেষ প্রান্ত বেয়ে টপটপ করে পানি গড়িয়ে পড়ছে। কয়েকটা ফোঁটা উড়ে এসে ইভানার চেহারায় জলজ তিলক পরিয়ে দিল। ও বসে ছিল তৃতীয় তলার বেলকনিতে। শ্রাবণের শেষ বৃষ্টি একটু আগেই ঝরিয়ে দিয়ে গেছে প্রকৃতি। আরও একটা বর্ষা পেরিয়ে গেল। একটু পরেই শরতের প্রথম ভোর। সারাটা রাত নির্ঘুম কাটিয়ে ইভানা ঢুলুঢুলু চোখ নিয়ে উঠে গেল স্টাডি রুমের দিকে।

মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০১৩

কিছুই বুঝতে পারছিনা

আমি অসহ্য যন্ত্রণায় ফেটে যাচ্ছে আমার ভেতরটা। প্রতিটি ন্যানো সেকেন্ডে আমি ক্ষত-বিক্ষত হচ্ছি। ক্ষণে ক্ষণে আহত হচ্ছি। মরে আবার জীবিত হয়ে চলেছি। তবুও আমি চিৎকার করতে পারছিনা। আমার চোখ দিয়ে একটুও অশ্রু গড়াচ্ছে না। আমি বোধ হয় কাঁদতে পারবো না। এটাই এখন সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার... :(