বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০১৩

নদিনীর তটে চিরকুট গাঁথা…

প্রথম প্রকাশঃ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১| 

সামহোয়্যারইন ব্লগ

  

          

চারিদিকে কেবল মাঠ আর মাঠ। ধূ-ধূ তেপান্তর। ধোঁয়া ধোঁয়া দেখা যায়। তবে কোথাও কোন গাছ-পালা নাই, তরু-লতার দেখাও নাই। আকাশটাকেও কেমন ফ্যাকাশে দেখাইতেছে। সূর্যের দেখা নাই। এখন কি সকাল? নাকি বিকাল! তাহাও বোধ হয় ধারণা করিতে পারিতেছিনা। আমি শুধু হাটিতেছি। হাটিতেছি কিছু একটার টানে। যাহা অজানা। অথচ অতি চেনা কোনও এক আকর্ষণে। ...


নাহ! আমি ক্লান্ত হই নাই। আমি একটা নদীর পাড়ে আসিয়াছি। আমার কর্ণ কুহুরে একটানা সুরের মতন করিয়া বাজিয়া চলিতেছে। নদিনীর ওই নির্মল কলকল আর ছলছল মুর্ছনাগুলি। মাঝে মধ্যে একটু আধটু কর্পূরের গন্ধ আসিয়া নাকে লাগিতেছে। আমার গ্রামের লোকে ইহাকে কাফুর বলিয়া থাকে। সাধারণতঃ ইহার গন্ধ আমার পছন্দ হয় না। বমন করিয়া পেটের ভিতরের সব খাদ্য উগরাইয়া ফেলি। কিন্তু আজকে আমার খারাপ লাগিতেছে না। বরং ইহার ঘ্রাণ অনেক ভালো লাগিতেছে। মনে হয় কর্পূর আমার অন্তরের কথা বুঝিয়া ফেলিয়াছে। কারণ, এই মূহুর্তে ইহার ঘ্রাণ তীব্র আকার ধারণ করিয়াছে। এই খানে কি আমি একা আছি? নাহ! মনে হয় আমার আশেপাশে আরো কেহ রহিয়াছে। ঠিক তখনই উহাকে দেখিতে পাইলাম। আমার ঠিক পঁচিশ গজ সামনে। একটা অবয়ব আমার দিকেই হাটিয়া আসিতেছে। উহুঁ... ঠিক হাটিয়া না, ভাসিয়া ভাসিয়া। ধবধবে ধূসর কাপড়ে মোড়ানো। মাথা হইতে পা অবধি আচ্ছাদিত। চেহারাটা ছাড়া। আমার ঘাড়ের পশমগুলি দাঁড়াইয়া গেল। মূহুর্তের জন্য সারা শরীর কাঁপিয়া উঠিল। শিরদাঁড়া বাহিয়া দুই পাঁজরের শেষ পর্যন্ত একটা শীতল বিদ্যুৎ খেলিয়া গেল। আমি স্থির। যেন অনন্তকাল আমি এইখানেই দাঁড়াইয়াছিলাম। তাহা হইলে আমি কোথায় আসিয়া পড়িয়াছি। ইহা তো মৃত্যুপুরী। ...

ইশতিয়াক! ক্ষীণ কণ্ঠের একটা আওয়াজ আমার কানে আসিয়া বাজিল। যেনো হাজার হাজার মাইল দূরের।
আবার শোনা গেল... এইবার আমার কাঁধে কেহ একজন হাত রাখিয়া মৃদু চাপ দিল। আমি সম্বিত ফিরিয়া পাইলাম। কেবল অবাক চাহনিতে তাকাইয়া রহিলাম। চোখের পলক পড়িতেছে না। আমি দেখিতেছি। সামনে আমার দাদু দন্ডায়মান। মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান। গত বছর তিনি ইন্তেকাল করিয়াছিলেন। কপালের ভাজগুলি দেখিয়া মনে হইল- তিনি অনেক পেরেশান। কিন্তু তিনি তো মৃত। ইহা যেন আমি নিমিষেই ভুলিয়া গিলাম। তিনি আমাকে বলিলেন- ইশতিয়াক! এই চিঠিটা ধরো। পড়িয়া দেখো। এই বলিয়া তিনি একখানা চিরকুট আমার হাতে দিলেন। আমি তাহা খুলিতে লাগিলাম। তিনি আমার মাথায় হাত রাখিয়া বলিলেন- আমি তোমাকে আশীর্বাদ করিতেছি। আমি তাহার দিকে তাকাইতে গিয়া দেখি- তিনি নাই। এইদিক-ওইদিক, চতুর্দিকে ঘুরিয়া ফিরিয়া কোথাও তাহার খোঁজ পাইলাম না। আস্তে আস্তে কর্পূরের ঘ্রাণটাও মিলাইয়া গেল। ...

আমার নিদ্রাটাও উড়িয়া গেল। জাগিয়া দেখি- লেপটপখানা অযত্নে খুলিয়া পড়িয়া রহিয়াছে বিছানার এক পাশে। বন্ধই রহিয়াছে। রাত্রে একটা গল্প লিখিতেছিলাম। কখন যে ঘুমাইয়া পড়িয়াছি জানিনা। একসময় উহার চার্জ শেষ হইয়া গিয়াছে। হুমম. চার্জ দিতে হইবে।

এইখানে আমি তিন দিন যাবৎ রহিয়াছি। লোকালয় হইতে বহুদূরে। জঙ্গলে ঢাকা কোনও এক খুপড়িতে। এমনিতে নয়। এক বৎসরের জন্য ভাড়া নিয়াছি। বেটা একটা স্মাগলার। এলাকায় যত রকমের অপরাধ রহিয়াছে। সব কিছুতেই নাকি তাহার উদার হস্ত প্রসার থাকে। ভাবিয়াছিলাম- সন্যাসী হইয়া যাইব। দিনকাল খুব খারাপ। দেশের যাহা অবস্থা- মনে হয় কয় দিনেই সব অচল হইয়া পড়িবে। কোনও এক নাস্তিক আমাদের নবীজিকে (সা.) গালি দিয়াছিল, এতোদিন ধর্ম ব্যাপারীদের কাহারও কোনও খবর ছিল না। অথচ যেই না গণজাগরণের জয়জয়কার দেখিল, অমনি উহাদের মাথায় রক্ত চড়িয়া উঠিল। গুজব ছড়াইতে শুরু করিয়াছে। অপরদিকে হুজুগের বাঙ্গালী সব ধর্মপ্রাণ সাজিয়া গিয়াছে। সামনে কিছু না পাইয়া মসজিদের জায়নামাজে আগুন জ্বালানো শুরু করিয়াছে। কেহ কেহ দেশের পতাকা ছিঁড়িয়া ফেলিতেছে। দেখিয়া মনে হয় পাগলের প্রবল ক্ষুধা পাইয়াছে। যেনো ছেঁড়া পতাকা খাইতে শুরু করিবে। আবার কাহাকেও দেখা যায় শহীদ মিনার ভাঙ্গতে। ভাবখানা দেখিয়া মনে হয়, ইহারা অন্য কোনও দেশের বাসিন্দা। এই দেশে যুদ্ধ করিতে আসিয়াছে। এতোদিন ইহাদের ধর্ম কোথায় ছিল? নবীজি কি বলিয়াছেন- তোমরা মাতৃভূমির অপমান করো? বরং কহিয়াছেন- দেশপ্রেম ঈমানের একটা অংশ। আমার তো মনে হয়- ইহাদের ঈমান এখনও অপরিপূর্ণ রহিয়াছে। কলেমা পড়িয়া নিজেদের ঈমানখানা একবার নবায়ন করিয়া লওয়া উচিৎ। কিন্তু দুঃখজনক হইলেও সত্য। পতাকা ছিঁড়িয়াছে। মিনার ভাঙ্গিয়াছে। অথচ সরকার বাবুর কোনও খবর নাই। এই রকম একটা পরিস্থিতিতে সরকার বড়ই নির্বিকার। দেখিয়াও যেনো দেখে না। শুনিয়াও তবু শুনে না।জানিয়াও তাহা জানে না। বুঝিয়াও মনে হয় বুঝে না। এই মূহুর্তে সরকারের মনে কী চলিতেছে উহা খোদা ছাড়া আর কেহই বলিতে পারিবেনা। জনগণের মনে একটাই প্রশ্নঃ আদৌ কি রাজাকারদের ফাঁসি হইবে? জামায়াত কে কি নিষিদ্ধ করা হইবে?

এইদিকে জামায়াতের সহযোগী রাজাকারের দালাল মাহমুদুর রহমান
বিভ্রান্তিকর সব বাজে খবর ছাপাইয়া সারাদেশে অরাজকতার রাস্তা খুলিয়া দিল। এতোদিনে দেশে কতো কিছু ঘটিয়া গিয়াছে। ইহার বিচার চাহিয়া তাহাকে গ্রেফতারের জন্য সরকারকে আল্টিমেটাম দিয়াছিল জনগণ। ইহার পরেও মাহমুদুর রহমান নিয়মিত গঞ্জিকা সেবন করিয়া খবরের পাতায় লিখিয়াছে- ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের ২০০১ সালের ১৭ মে ফেসবুকে দেওয়া একটি স্ট্যাটাসের খবর। অথচ ফেইসবুকের জন্ম ৪ঠা ফেব্রুয়ারী, ২০০৪ খ্রী.। সে আরও লিখিয়াছে- ব্লগার আলতামাশ একজন স্বঘোষিত নাস্তিক। আর এইসব মিথ্যা খবরগুলি মানুষ শুধু গিলিয়াই যাইতেছে। রাজাকারদের কাছে মাহমুদুর বাহবা পাইতেছে। আল্টিমেটামের মেয়াদও শেষ হইয়া গিয়াছে। জনতার পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্মারকলিপিও প্রদান করা হইয়াছে। সবক্ষেত্রেই সরকারের কেবল একটাই কথা। আইনের বিষয় খতাইয়া দেখা হইতেছে। তবে ইহা আর কতোদূর? দেশের এইসব আর ভালো লাগিল না। বিধায় চলিয়া আসিলাম লোক চক্ষুর অন্তরালে। সন্যাসী হইব। :||

বিছানাটা গুছাইতে গিয়া দেখি বালিশের নিচে একটা ভাঁজ করা কাগজের টুকরো। বোধ হয় কোনও চিরকুট হইবে। কিন্তু... আমি তো এইখানে কিছুই রাখি নাই। তাহা হইলে ইহা কোত্থেকে আসিল? আচ্ছা, খুলিয়াই দেখি না। আপাতত এই ঘরের সব কিছুর মালিক আমি। আমাকে বাঁধা দিবার সাহস কোন বাহাদুরের আছে?

কিন্তু একি! ইহাযে দাদুর হাতের লেখা!! এমন লেখা তাঁর ডায়েরীতেই দেখিয়াছিলাম। ওহ... মনে পড়িয়াছে। আজ রাতে না আমি দাদুকে স্বপ্নে দেখিয়াছি!!! হ্যাঁ... জনহীন মাঠ... ফ্যাকাসে আকাশ... ধূ-ধূ তেপান্তর... নদীর পাড়... কর্পুরের গন্ধ... কাহারও উপস্থিতি... কে যেনো আসিতেছে... আমার সামনে দাদু... একটা চিরকুট... সবই মনে পড়িয়া গিয়াছে। তাহা হইলে কি এইটাই সেই চিঠি? আমি পড়িতে লাগিলাম। তিনি লিখিয়াছেন... থাক! আমি একা পড়িব কেনো? আপনারাও পড়িয়া লইবেন। এতো কষ্ট করিয়া এতোদূর পড়িয়াছেন। চিরকুটখানা কেনো বাদ যাইবে?


প্রিয় ইশতিয়াক!

আশা করি সন্যাসী সাজিয়া নির্জন জঙ্গলে ভালোই রহিয়াছ। আমি বড়ই দুঃখ পাইয়াছি এই দেখিয়া যে, দেশের দূর্দিনে আজ তুমি যুদ্ধের ময়দান হইতে পালাইয়া আসিয়াছো!

শোনো, আজ যদি আমি বাঁচিয়া থাকিতাম, তাহা হইলে আজ আমিও এই যুদ্ধে ঝাঁপাইয়া পড়িতাম। তুমি হয়তো ভাবিতেছো, কোন যুদ্ধের কথা বলিতেছি। আমি মুক্তিযুদ্ধের কথা বলিতেছি। ৭১- এর মুক্তিযুদ্ধ। ৪২ টা বৎসর পার হইয়া গিয়াছে। কিন্তু যুদ্ধ এখনও শেষ হয় নাই। আফসোস! আমি মুক্তিযুদ্ধ শেষ করিয়া যাইতে পারি নাই। অথচ তুমি রাত্রিতে গাঁজা খাইয়া মনের সুখে বসিয়া বসিয়া গল্প রচনা করো, আর দিনের বেলায় ঘুমাও! ইহার চাইতে তোমার মরিয়া যাওয়াও ভালো ছিল। দেশের খবর রাখো? দেইল্লা রাজাকারের ফাঁসির রায় হইয়াছে। তোমার মতো শত শত তরুণের আজ জয় হইয়াছে। দেশ আজ আনন্দে ভাসিতেছে। ভবিষ্যৎ লক্ষ্যে তাহারা ছুটিতেছে। আর তুমি হতভাগা এই অন্ধকার গুহায় কল্কি ফুঁকিয়া মরিতেছো? এক্ষুণি বাহির হও। তাহা না হইলে তুমিও আমার চক্ষুতে রাজাকার সাব্যস্ত হইয়া যাইবে। তোমার মতো দৌহিত্রের আমার কোনও প্রয়োজন নাই। তুমি ভাবিওনা আমি মরিয়াই শেষ। আমি জীবিত নাই বলিয়া কি হইয়াছে। আমার আত্মা ঘুরিয়া বেড়ায়। ভাবিয়া দেখো, কী করিবে। মুক্তিযোদ্ধা হইবে? নাকি রাজাকার?

ইতি- তোমার দাদু ভাই।



নাহ! আমি রাজাকার হইতে চাইনা। আমি একজন যোদ্ধা হইতে চাই। মুক্তিযোদ্ধা। আমি ছুটিলাম প্রজন্ম চত্বরে দিকে। গণ জাগরণের মঞ্চে। সেইখানে প্রতিদিন শপথ বাক্য পাঠ করানো হইতেছে। আন্দোলনে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক আসিতেছে। আমিও নতুন করিয়া শপথ করিবো। সব কয়টা রাজাকারের ফাঁসি দেখিয়া তবেই লোকালয়ে ফিরিবো।

জয় বাংলা...



ওহ... একটা কবিতা মনে পড়িয়া গিয়াছে...
গাহিতে থাকি...

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
মাগো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে;
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা- আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।।
আমরা হারবনা, হারবনা
তোমার মাটির একটি কণাও ছাড়বনা।।
আমরা পাথর দিয়ে দূর্গ ঘাঁটি গড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা- আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।।



উৎসর্গঃ
—————————————————————————————
► যাহারা হঠাৎ করিয়া জামায়াতকে ভয় করিতে শুরু করিয়াছে।
► যাহারা গণ জাগরণের আন্দোলন হইতে নিজেকে গুটাইয়া নিয়াছে।
► যাহারা সাঈদীর ফাঁসির রায়ে খুশি হইতে পারে নাই।




—————————————————————————————
ইহা কেবলই কল্পনায় গঠিত কিছু ভাবনার বাস্তবায়ন মাত্র। জীবিত বা মৃত, বাস্তব কিংবা অবাস্তব কাহারো জীবনের সহিত মিলিয়া গেলে নিছক সংঘটন বলিয়া মনে করিতে হইবে। অন্যথায় লেখকের কোনও দায়বদ্ধতা নাই।



ভারসন- 2013.02.28



লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): একটি আত্মীক গল্প ;






২৭টি মন্তব্য
১. ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭   
 
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: +++++++++++++++++++
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়েল ( হিমু )
ভালো থাকবেন. মনে রাখবেন. 
২. ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
প্লাসটা দিতে ভুলে গেছিলাম :`> দিয়ে গেলাম :D
০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
লেখক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ. নিয়েল
ভালো থাকবেন. 
৩. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অনীনদিতা বলেছেন: তীর হারা এই ঢেউ এর সাগর পারি দেবরে......
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯
লেখক বলেছেন:
আমরা ক'জন নবীন মাঝি হাল ধরেছি, শক্ত হাতে রে।
জীবন কাটে যুদ্ধ করে,
প্রাণের মায়া সাঙ্গ করে,
জীবনের স্বাদ নাহি পাই।।
ঘরবাড়ির ঠিকানা নাই,
দিনরাত্রি জানা নাই,
চলার সীমানা সঠিক নাই।।
তীর হারা এই ঢেউ এর সাগর পাড়ি দেব রে...... 
 
৪. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৬
আমি-টর্নেডো বলেছেন: কেমন আছো ভ্রাতা? ;)
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২০
লেখক বলেছেন:
এই তো কোনও রকম.
চিনলাম না তো!
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৬
লেখক বলেছেন:
হেই!
চিনে ফেলেছি বোধ হয়?

;) B-)) :P 
৫. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪২
লেখক বলেছেন:
বহুদিন পর আপনাকে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো.
ভালো থাকবেন.
;) B-) :P 
৬. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার, অসম্ভব সুন্দর একটি লেখা ।




দ্বিতীয় ভালো লাগা ব্রো..
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই.
ভালো থাকবেন. শুভ কামনা 
৭. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: গুড ওয়ার্ক!!!
নায়কের নাম দেখিয়া কিন্চিৎ ভীমরি খাইতে খাইতে সামলাইলাম।
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০
লেখক বলেছেন:
কেন কেন? 8-| 
৮. ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: কেনো এর উত্তর আহেম আহেম!!!



০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
লেখক বলেছেন:
এহেম এহেম.
রহস্যের চিহ্ন পাইতেছি কিন্তু! B:-)
এইবার চশমাটাও পড়িয়া নিলাম. :P 
৯. ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৬
মাক্স বলেছেন: ++++
০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ. মাক্স
ভালো থাকবেন. 
১০. ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৩
বৃতি বলেছেন: মাগো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে;
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা- আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।।
আমরা হারবনা, হারবনা
তোমার মাটির একটি কণাও ছাড়বনা।।
আমরা পাথর দিয়ে দূর্গ ঘাঁটি গড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা- আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।।

+++
০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
লেখক বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ. বৃতি.
ভালো থাকবেন. 
১১. ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: চমশা তো মনে হয় আমারই পরা লাগবে!!!

ডাবল চমশা!!!:P
০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
লেখক বলেছেন:
কেনো? :|| 
১২. ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রোেক্য়া ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল লাগলো।
কথাগুলো অনেক সুন্দর করে বলেছেন।
অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।
ভালো থাকবেন।
০২ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
লেখক বলেছেন:
অজস্র ধন্যবাদ রোেক্য়া ইসলাম.
আপনার কবিতাটাও অনেক সুন্দর হয়েছে.
শুভেচ্ছাগুলো গ্রহণ করলাম.
আপনিও ভালো থাকবেন.

0 মন্তব্য:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন