প্রথম প্রকাশঃ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬|
সামহোয়্যারইন ব্লগ
ফিনফিনে তুষারে ঢাকা,
বরফাচ্ছাদিত
কানাডীয় কোনও এক অঞ্চলে
শুক্লপক্ষের পূর্ণ-চন্দ্রে লালিত
আলোকিত রজনীর মধ্যমায়
নীপ-বনে বৃক্ষ তলায়
বাতায়নখানি মেলিয়া
অদ্বিতীয়ার চাঁদটির দিকে রয়েছি চাহিয়া।
গগণ-চূর্ণ মন প্রস্তরে
গহিন ভেদিয়া আরও গহিনে
অদ্য কীসের আঘাত পড়িতেছে।
পাঁচ-পাঁচটি বর্ষ অতিক্রমণিয়া
হৃদয়খানি মানছে না আর কোনও বাঁধা।
চপলা-চঞ্চলা ষোড়শী কন্যা
বঙ্গ-গাঁয়ের সেই পুচকে মেয়েটা,
সে আজ জনৈকা লাবণ্যহীনা
আমায় আকর্ষিয়াছে তার ঐন্দ্রজালিক মোহনায়।
প্রত্যহ দূরালাপনান্তেও
দু'টি পরিবার দু'টি প্রান্তে
আকাশ মাটির ব্যবধানে।
জয়ত্রিকা!
বহুদিন তোমায় একটা নীল অপরাজিতা দেয়া হয়না
কতো দিন দেখিনা তোমায়!
কতো দিন ছুতে পারিনা
তোমার ঐ কোমল অবয়বখানা।
মনে হয় এটাই চিলেকোঠাবৃত প্রেম।।
উৎসর্গঃ
জোৎস্না রজনীতে
স্বর্গীয় তন্দ্রাহারা চন্দ্রটাকে,
পৃথিবীর মানুষেরা যার দিকে
তাকিয়ে থাকে মধুচন্দ্রিমায়
৩০টি মন্তব্য
১.
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
অনীনদিতা বলেছেন:
আগে কমেন্ট করলাম
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক অভিনন্দন এবং অসংখ্য ধন্যবাদ রইল
ভালো থাকবেন.
স্যরি, আপনার পরের কমেন্টটা ডিলিট করে দিলাম.
প্লিজ কষ্ট পাবেন. না.
অনেক অনেক অভিনন্দন এবং অসংখ্য ধন্যবাদ রইল
ভালো থাকবেন.
স্যরি, আপনার পরের কমেন্টটা ডিলিট করে দিলাম.
প্লিজ কষ্ট পাবেন. না.
লেখক বলেছেন:
কী!!!
গরম হইতাছি কিন্তু!
কী!!!
গরম হইতাছি কিন্তু!
লেখক বলেছেন:
Thanks bro
Thanks bro
সিয়ন খান বলেছেন:
ভাল লাগলো +++
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
শায়মা বলেছেন:
ইখতামিন ভাইয়া
একদিন একটা ঘুঘুপাখি গাছের ডালে বসে ছিলো আর একটা শিকারী তাকে তীর তাক করলো। সেটা দেখতে পেয়ে একটা পিঁপড়া শিকারীটির পায়ে কুট্টুস করে কামড় দিলো। পাখিটি বেঁচে গেলো।
এরপর একদিন পিঁপড়া পানিতে পড়লো আর ঘুঘুপাখী সেটা দেখে গাছ থেকে টুপ করে একটা পাতা ফেলে দিলো। পিঁপড়া সেটাতে চড়ে তীরে ভেসে এলো।
থ্যাংকস ফর দ্যা ইনফো ভাইয়া। নাউ ইউ ক্যান চেক এগেইন।
মোরালঃ ঝড়ে বক পড়ে ফকিরের কেরামতী বাড়ে।
ভাইয়া কবিতা ইজ এক্সেলেন্ট! পিনপিনে হবে নাকি ফিনফিনে । আমার আবার এখন কিছু শুনলেই মশার ডাক মনে হচ্ছে। পিনপিন করে ডাকে না? তুমি বরং মশার ডাকটা বদলে মানে পিনপিন বদলে ফিনফিন করে দাও।
একদিন একটা ঘুঘুপাখি গাছের ডালে বসে ছিলো আর একটা শিকারী তাকে তীর তাক করলো। সেটা দেখতে পেয়ে একটা পিঁপড়া শিকারীটির পায়ে কুট্টুস করে কামড় দিলো। পাখিটি বেঁচে গেলো।
এরপর একদিন পিঁপড়া পানিতে পড়লো আর ঘুঘুপাখী সেটা দেখে গাছ থেকে টুপ করে একটা পাতা ফেলে দিলো। পিঁপড়া সেটাতে চড়ে তীরে ভেসে এলো।
থ্যাংকস ফর দ্যা ইনফো ভাইয়া। নাউ ইউ ক্যান চেক এগেইন।
মোরালঃ ঝড়ে বক পড়ে ফকিরের কেরামতী বাড়ে।
ভাইয়া কবিতা ইজ এক্সেলেন্ট! পিনপিনে হবে নাকি ফিনফিনে । আমার আবার এখন কিছু শুনলেই মশার ডাক মনে হচ্ছে। পিনপিন করে ডাকে না? তুমি বরং মশার ডাকটা বদলে মানে পিনপিন বদলে ফিনফিন করে দাও।
লেখক বলেছেন:
কীজে বলেন না আপু!
ভেরি আ্যামাজিং তো!
আমার মন থেকেও তো পিনপিনে শব্দটাই বের হলো.
তবে আমি পিনপিনে দ্বারা বুঝিয়েছিলাম- তুষার কণাগুলো শরীরে পড়লে পিনের মতো গেঁথে যায়। হাহাহ
বাই দা ওয়ে, আমি পরিবর্তন করে দিচ্ছি।
কীজে বলেন না আপু!
ভেরি আ্যামাজিং তো!
আমার মন থেকেও তো পিনপিনে শব্দটাই বের হলো.
তবে আমি পিনপিনে দ্বারা বুঝিয়েছিলাম- তুষার কণাগুলো শরীরে পড়লে পিনের মতো গেঁথে যায়। হাহাহ
বাই দা ওয়ে, আমি পরিবর্তন করে দিচ্ছি।
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন:
ভালো লেগেছে কবিতা। +++
উৎসর্গঃ
জোৎস্না রজনীতে
স্বর্গীয় তন্দ্রাহারা চন্দ্রটাকে,
পৃথিবীর মানুষেরা যার দিকে
তাকিয়ে থাকে মধুচন্দ্রিমায় ।
চাঁদের দিকে কি শুধু মধুচন্দ্রিমায় তাকায়?
নাহলে বুঝিনাই উৎসর্গ।
উৎসর্গঃ
জোৎস্না রজনীতে
স্বর্গীয় তন্দ্রাহারা চন্দ্রটাকে,
পৃথিবীর মানুষেরা যার দিকে
তাকিয়ে থাকে মধুচন্দ্রিমায় ।
চাঁদের দিকে কি শুধু মধুচন্দ্রিমায় তাকায়?
নাহলে বুঝিনাই উৎসর্গ।
লেখক বলেছেন:
চাঁদের দিকে শুধু মধুচন্দ্রিমায় তাকায় না।
তবে আমি সব চাঁদকে উৎসর্গ করিনি।
আমি সেই চাঁদকেই করেছি উৎসর্গ,
যার দিকে লোকে মধুচন্দ্রিমায় তাকায়...
আশা করি বুঝেছেন উৎসর্গ
চাঁদের দিকে শুধু মধুচন্দ্রিমায় তাকায় না।
তবে আমি সব চাঁদকে উৎসর্গ করিনি।
আমি সেই চাঁদকেই করেছি উৎসর্গ,
যার দিকে লোকে মধুচন্দ্রিমায় তাকায়...
আশা করি বুঝেছেন উৎসর্গ
শায়মা বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
হুমম. কবিতা ভালো হয়নি বোধ হয়.
হুমম. কবিতা ভালো হয়নি বোধ হয়.
লেখক বলেছেন:
ছন্দহীন এই কবিতা?
হাহাহ
ছন্দহীন এই কবিতা?
হাহাহ
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
বহুদিন তোমায় একটা নীল অপরাজিতা দেয়া হয়না
কতো দিন দেখিনা তোমায়!
কতো দিন ছুতে পারিনা
তোমার ঐ কোমল অবয়বখানা।
মনে হয় এটাই চিলেকোঠাবৃত প্রেম।।
সুন্দর কবিতা...ভাবুক কবি সাধক কবি...আপনার সাধ পূর্ন হোক।
কতো দিন দেখিনা তোমায়!
কতো দিন ছুতে পারিনা
তোমার ঐ কোমল অবয়বখানা।
মনে হয় এটাই চিলেকোঠাবৃত প্রেম।।
সুন্দর কবিতা...ভাবুক কবি সাধক কবি...আপনার সাধ পূর্ন হোক।
লেখক বলেছেন:
সেলিম ভাই.
কোনও একজনের ভাবনাটাকে নিজের মনে ভেবেছিলাম তো.
তাই
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
সেলিম ভাই.
কোনও একজনের ভাবনাটাকে নিজের মনে ভেবেছিলাম তো.
তাই
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
লেখক বলেছেন:
হাহাহ.
জয়ত্রিকা
নামটা সম্ভবত কোথাও শুনিনি.
দেখেছি বলেও মনে হয় না.
প্রথমে অন্য একটা নাম দিয়েছিলাম.
কিন্তু নতুন কিছু খুঁজতে গিয়ে এটা পেলাম.
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু!
ভালো থাকবেন.
হাহাহ.
জয়ত্রিকা
নামটা সম্ভবত কোথাও শুনিনি.
দেখেছি বলেও মনে হয় না.
প্রথমে অন্য একটা নাম দিয়েছিলাম.
কিন্তু নতুন কিছু খুঁজতে গিয়ে এটা পেলাম.
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু!
ভালো থাকবেন.
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
আমায় আকর্ষিয়াছে তার ঐন্দ্রজালিক মোহনায়।
ভাই অসাধারন ভাল লাগায় ছুয়ে গেল এই লাইনটা
আমায় আকর্ষিয়াছে তার ঐন্দ্রজালিক মোহনায়।
ভাই অসাধারন ভাল লাগায় ছুয়ে গেল এই লাইনটা
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়েল
ভালো থাকবেন.
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়েল
ভালো থাকবেন.
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
ভাল লাগল কবিতা।
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ জাকারিয়া ভাই.
ভালো থাকবেন.
অনেক অনেক ধন্যবাদ জাকারিয়া ভাই.
ভালো থাকবেন.
লেখক বলেছেন:
আমি কি বলেছি- প্রেত আত্মা লিখেছে?
আমি রাগলে কিন্তু মহাপ্রলয় ঘটে যাবে
আমি কি বলেছি- প্রেত আত্মা লিখেছে?
আমি রাগলে কিন্তু মহাপ্রলয় ঘটে যাবে
লেখক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
লেখক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
জয়ত্রিকা মানে আমার জানা নেই.
নতুন একটা নাম চিন্তা করতে করতে এই নামটা পেয়েছি।
তবে আমি এর অর্থ দাঁড় করাতে চাই- অপরাজিতা। অর্থাৎ যে সব সময় জিতে যায়। কখনও হারে না। তাকেই জয়ত্রিকা বলে।
তবে জয়ত্রি এমন একটা মশলা, যা কাচ্চি বিরিয়ানিতে ব্যবহৃত হয়।
অনেক ধন্যবাদ ভাই.
ভালো থাকবেন.
জয়ত্রিকা মানে আমার জানা নেই.
নতুন একটা নাম চিন্তা করতে করতে এই নামটা পেয়েছি।
তবে আমি এর অর্থ দাঁড় করাতে চাই- অপরাজিতা। অর্থাৎ যে সব সময় জিতে যায়। কখনও হারে না। তাকেই জয়ত্রিকা বলে।
তবে জয়ত্রি এমন একটা মশলা, যা কাচ্চি বিরিয়ানিতে ব্যবহৃত হয়।